This Site Is All About Science And Others

জনপ্রিয় পোস্টসমূহ

Post Page Advertisement [Top]

 শুন্য-অসীমে দুলছে বিশ্ব।”(যে নিয়ম জড়িয়ে আছে বাস্তব জীবনেও )

শুন্য-অসীমে দুলছে বিশ্ব।”(যে নিয়ম জড়িয়ে আছে বাস্তব জীবনেও

শুন্য আর অসীম দুটো অসীম শব্দই হয়তো আপনার কাছে একটু ভীতিজনক মনে হবে।যেনো কিছুই নেই কিন্তু সবই আছে।অথচ আমি আপনাকে একটু ধরিয়ে দিব মাত্র, যে শুধু বাস্তব জীবনেই নয় গোটা মহাবিশ্বেই এই শব্দদুটি রাজত্ব করছে।আজ আমি এই বিষয়টি নিয়েই প্রাথমিক আলোচনা করব

এই পৃথিবীতে মোট মানুষের সংখ্যা প্রায় ৮০০ কোটি।এর মধ্যে কত জনের সাথে আপনার সরাসরি সম্পর্ক আছে।( আমি DNA ভিত্তিক সম্পর্কের কথা বলছি না,বরং সাধারণ পাঠকদের বুঝার জন্য উদাহরণ দিচ্ছি)।বড়জোর ৫০০ বা ১০০০ মানুষ এমন আছে যাদের সাথে আপনার সরাসরি সম্পর্ক আছে বা সব সময় সম্পর্ক ছিল।বাকি প্রায় অধিকাংশ মানুষের সাথেই আপনার কোন সামাজিক বা অন্য কোন ধরণের সম্পর্ক নেই।শতকরা হিসাব আরও চমকপ্রদ।ধরে নেই যদি পৃথিবীর মোট জনসংখ্যা এখন ৮০০ কোটি তবে মাত্র ০.০০০০১২৫ ভাগ মানুষের সাথে আপনার সামাজিক বা অন্য কোন সরাসরি সম্পর্ক আছে।বাকি ৯৯.৯৯৯৯৮৭৫ ভাগ মানুষের সাথেই আপনি সম্পর্কহীন।সুতরাং প্রায় শুন্যের কাছাকাছি সংখ্যক মানুষের সাথে আপনার সম্পর্ক বিদ্যমান।এখন নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন কিভাবে শুন্য অসীমের দোলনায় আপনিও দোলছেন।

এবার আরেকটা বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করি যাতে করে আমার শুন্য-অসীম তত্ত্ব বুঝতে আপনাদের আরও সুবিধা হয়।


এবার উদাহরণ টা প্রাণের অস্তিত্ব নিয়ে।আমরা সবাই জানি এখনও পর্যন্ত কেবল পৃথিবী নামক গ্রহেই প্রাণের অস্তিত্ব আছে।আর কোথাও প্রাণের অস্তিত্বের কোন নিশ্চিত প্রমাণ পাওয়া যায় নি।এখন একটা তুলনা করা যাক।মহাবিশ্বে প্রাণের অস্তিত্ব আছে এমন স্থান কেবল পৃথিবী ই।বাকি অসীম এই ব্রক্ষ্মান্ডে আর কোথাও কোন প্রাণ নেই।ফলে মহাবিশ্বের মোট অঞ্চলের শতভাগই প্রাণহীন।কারণ আমাদের সূর্যই পৃথিবী থেকে ১৩ লক্ষ গুন বড়।আর সূর্য আমাদের মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির কোটি কোটি নক্ষত্রের মধ্যে একটি মাত্র নক্ষত্র।আর মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সি হাজার কোটি গ্যালাক্সির মধ্যে একটি মাত্র গ্যালাক্সি।এখন বুঝতে পারছেন নিশ্চয়ই পৃথিবী কত ক্ষুদ্র এক অঞ্চল।আর এই পৃথিবীতেই সকল প্রাণ অবস্থিত।মহাবিশ্বের তুলনায় যা প্রায় অস্তিত্বহীন।সুতরাং মহাবিশ্বের শুন্য ভাগ অঞ্চলেই প্রাণের অস্তিত্ব আছে।আর অসীম সংখ্যক স্থানই প্রাণহীন বা প্রাণের অস্তিত্ব সেখানে নেই।এই হলো সেই শুন্য-অসীম তুলনা।

আরেকটা উদাহরণ দেই যারা পরমাণু নিয়ে মোটামুটি জানেন তাদের জন্যে।বিখ্যাত পদার্থ বিজ্ঞানী রাদারফোর্ডের কথা আমরা প্রায় সকলেই জানি।


তিনি যখন তার বিখ্যাত আলফা কণা বিচ্ছুরণ করেন তখন তিনি দেখতে পান যে প্রতি ২০ হাজার আলফা কণার মধ্যে মাত্র একটি আলফা কণা বিপরীত দিকে চলে আসে।বাকি ১৯৯৯৯ টি কণাই স্বর্ণের পাত ভেদ করে চলে যায়।শতকরা হিসেব করলে যা দাড়ায় তা হলো ৯৯.৯৯৫ শতাংশ আলাফা কণাই কোন বাধার সম্মুখীন হয় না।অর্থাৎ পরমাণুর প্রায় অধিকাংশ অঞ্চলই শুন্য বা ফাঁকা।এখন দাড়ালো এই যে পরমাণুর কণিকা অবস্থান করে এমন অঞ্চলের পরিমাণ শুন্যের কাছাকাছি।আর কণিকা নেই বরং শুন্য স্থান বিরাজমান এমন অঞ্চলের পরিমাণ শতভাগের কাছাকাছি।এটা তো গেলো শতকরা হিসাব।এবার শুন্য-অসীম তত্ত্ব থেকে বলা যায় অসীম সংখ্যক অঞ্চলই ফাকা আর শুন্যের কাছাকাছি সংখ্যক অঞ্চলে  কণিকা বিরাজমান অবস্থায় থাকে।আর মহাবিশ্ব যেহেতু পরমাণু দিয়ে তৈরি সুতরাং গোটা মহাবিশ্বের ক্ষেত্রে একই যুক্তি খাটে।এই বিষয় আমরা এখন শুধু পরমাণু দিয়ে না বুঝে গোটা মহাবিশ্ব দিয়ে বুঝব।

এই মহাবিশ্বের সব জায়গায় পদার্থের উপস্থিতি নেই।দুটি নক্ষত্র বা গ্যালাক্সির মধ্যেই বিশাল শুন্যস্থান রয়েছে।অর্থাৎ আপনি নিশ্চয়ই শূন্যস্থানের বিশালতা অনুভব করতে পারছেন।কিন্তু যে অঞ্চলে পদার্থ আছে সেখানেও শুন্যস্থান বিদ্যমান।কারণ সবকিছু তৈরি পরমাণু দিয়ে আর পরমাণুর অধিকাংশ স্থানই ফাঁকা যা আমরা একটু আগেই আলোচনা করেছি।সুতরাং দাড়ালো এই যে মহাবিশ্বের বস্তুপিন্ড সমূহের মাঝে যেমন আছে বিশাল ফাঁকা অঞ্চল তেমনি আবার যেখানে পদার্থের উপস্থিতি আছে সেখানেও কিন্তু অধিকাংশ স্থানই ফাঁকা,কারণ সবকিছু পরমাণু দিয়ে তৈরি আর পরমাণু মানেই শুন্যস্থান কারণ পরমাণুর অধিকাংশ স্থানই ফাঁকা।অতএব শুন্য স্থানের পরিমাণই অসীম আর পদার্থের উপস্থিতি শুন্যের কাছাকাছি।অতএব এটাও শুন্য-অসীম তত্ত্বের এক অনন্য উদাহরণ।

এবার আরেকটা বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করি যাতে করে আমার শুন্য-অসীম তত্ত্ব বুঝতে আপনাদের আরও সুবিধা হয়।এবার উদাহরণ টা প্রাণের অস্তিত্ব নিয়ে।আমরা সবাই জানি এখনও পর্যন্ত কেবল পৃথিবী নামক গ্রহেই প্রাণের অস্তিত্ব আছে।আর কোথাও প্রাণের অস্তিত্বের কোন নিশ্চিত প্রমাণ পাওয়া যায় নি।এখন একটা তুলনা করা যাক।মহাবিশ্বে প্রাণের অস্তিত্ব আছে এমন স্থান কেবল পৃথিবী ই।বাকি অসীম এই ব্রক্ষ্মান্ডে আর কোথাও কোন প্রাণ নেই।ফলে মহাবিশ্বের মোট অঞ্চলের শতভাগই প্রাণহীন।কারণ আমাদের সূর্যই পৃথিবী থেকে ১৩ লক্ষ গুন বড়।আর সূর্য আমাদের মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির কোটি কোটি নক্ষত্রের মধ্যে একটি মাত্র নক্ষত্র।আর মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সি হাজার কোটি গ্যালাক্সির মধ্যে একটি মাত্র গ্যালাক্সি।এখন বুঝতে পারছেন নিশ্চয়ই পৃথিবী কত ক্ষুদ্র এক অঞ্চল।আর এই পৃথিবীতেই সকল প্রাণ অবস্থিত।মহাবিশ্বের তুলনায় যা প্রায় অস্তিত্বহীন।সুতরাং মহাবিশ্বের শুন্য ভাগ অঞ্চলেই প্রাণের অস্তিত্ব আছে।আর অসীম সংখ্যক স্থানই প্রাণহীন বা প্রাণের অস্তিত্ব সেখানে নেই।এই হলো সেই শুন্য-অসীম তুলনা।  আরেকটা উদাহরণ দেই যারা পরমাণু নিয়ে মোটামুটি জানেন তাদের জন্যে।বিখ্যাত পদার্থ বিজ্ঞানী রাদারফোর্ডের কথা আমরা প্রায় সকলেই জানি।তিনি যখন তার বিখ্যাত আলফা কণা বিচ্ছুরণ করেন তখন তিনি দেখতে পান যে প্রতি ২০ হাজার আলফা কণার মধ্যে মাত্র একটি আলফা কণা বিপরীত দিকে চলে আসে।বাকি ১৯৯৯৯ টি কণাই স্বর্ণের পাত ভেদ করে চলে যায়।শতকরা হিসেব করলে যা দাড়ায় তা হলো ৯৯.৯৯৫ শতাংশ আলাফা কণাই কোন বাধার সম্মুখীন হয় না।অর্থাৎ পরমাণুর প্রায় অধিকাংশ অঞ্চলই শুন্য বা ফাঁকা।এখন দাড়ালো এই যে পরমাণুর কণিকা অবস্থান করে এমন অঞ্চলের পরিমাণ শুন্যের কাছাকাছি।আর কণিকা নেই বরং শুন্য স্থান বিরাজমান এমন অঞ্চলের পরিমাণ শতভাগের কাছাকাছি।এটা তো গেলো শতকরা হিসাব।এবার শুন্য-অসীম তত্ত্ব থেকে বলা যায় অসীম সংখ্যক অঞ্চলই ফাকা আর শুন্যের কাছাকাছি সংখ্যক অঞ্চলে  কণিকা বিরাজমান অবস্থায় থাকে।আর মহাবিশ্ব যেহেতু পরমাণু দিয়ে তৈরি সুতরাং গোটা মহাবিশ্বের ক্ষেত্রে একই যুক্তি খাটে।এই বিষয় আমরা এখন শুধু পরমাণু দিয়ে না বুঝে গোটা মহাবিশ্ব দিয়ে বুঝব।  এই মহাবিশ্বের সব জায়গায় পদার্থের উপস্থিতি নেই।দুটি নক্ষত্র বা গ্যালাক্সির মধ্যেই বিশাল শুন্যস্থান রয়েছে।অর্থাৎ আপনি নিশ্চয়ই শূন্যস্থানের বিশালতা অনুভব করতে পারছেন।কিন্তু যে অঞ্চলে পদার্থ আছে সেখানেও শুন্যস্থান বিদ্যমান।কারণ সবকিছু তৈরি পরমাণু দিয়ে আর পরমাণুর অধিকাংশ স্থানই ফাঁকা যা আমরা একটু আগেই আলোচনা করেছি।সুতরাং দাড়ালো এই যে মহাবিশ্বের বস্তুপিন্ড সমূহের মাঝে যেমন আছে বিশাল ফাঁকা অঞ্চল তেমনি আবার যেখানে পদার্থের উপস্থিতি আছে সেখানেও কিন্তু অধিকাংশ স্থানই ফাঁকা,কারণ সবকিছু পরমাণু দিয়ে তৈরি আর পরমাণু মানেই শুন্যস্থান কারণ পরমাণুর অধিকাংশ স্থানই ফাঁকা।অতএব শুন্য স্থানের পরিমাণই অসীম আর পদার্থের উপস্থিতি শুন্যের কাছাকাছি।অতএব এটাও শুন্য-অসীম তত্ত্বের এক অনন্য উদাহরণ।

আরেকটা উদাহরণ না দিলেই নয় আর সেটা হলো মহাবিশ্বের অধিকাংশ স্থানই ভরহীন।


প্রথম কথা হলো মহাবিশ্বের সব অঞ্চলেই পদার্থ বিরাজমান নয়।ফলে মহাবিশ্বের শুন্যস্থান গুলো ভরহীন।আবার পদার্থের উপস্থিতির জন্য মহাবিশ্বের যেসব অঞ্চলে ভর বিদ্যমান সেসব অঞ্চলেরও ৯৯.৯৯৭৮ শতাংশ অঞ্চলই ভরহীন।কারণ পদার্থ তৈরি পরমাণু দিয়ে।আর পরমাণুর প্রায় সমস্ত ভরই এর নিউক্লিয়াসে অবস্থিত।কিন্তু নিউক্লিয়াসের আকার পরমাণুর তুলনায় অনেক ক্ষুদ্র।অথচ সমস্ত ভরই কিনা নিউক্লিয়াসে অবস্থান করে।ফলে পরমাণুর বাকি অঞ্চল ভরহীনই থেকে যায়।অতএব দেখা যাচ্ছে যে পরমাণুর সমস্ত ভরই একটি নির্দিষ্ট অথচ খুব ক্ষুদ্র অঞ্চলে অবস্থান করে।কিন্তু যেই নিউক্লিয়াসে সমস্ত ভর কেন্দ্রীভূত সেই নিউক্লিয়াসের তুলনায় সামগ্রিক পরমাণুর আকার কত বিশাল।সুতরাং পরমাণুর অধিকাংশ স্থানই ফাঁকা।আর বিশ্বব্রহ্মাণ্ড যেহেতু পরমাণু দিয়ে গড়া অতএব মহাবিশ্বের অসীম সংখ্যক অঞ্চলই ভরহীন।আর শুন্যের কাছাকাছি অঞ্চলে ভর বিদ্যমান।এবার বুঝলেন সব ক্ষেত্রই শুন্য অসীমের এই দোলনায় কিভাবে দোল খাচ্ছে।

এবার জীববিজ্ঞান ভালোবাসেন এমন মানুষদের সাথে ভাব না জমিয়ে পারছি না। 


দেখুন এই পৃথিবীর মধ্যেই সবচেয়ে ছোট আর সবচেয়ে বড় প্রাণীটির আকারের তুলনা করুন।সবচেয়ে ক্ষুদ্র প্রাণী হিসেবে যদি ব্যাকটেরিয়াকেও ধরে নেই(অথচ বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়ার মধ্যেও আকারের পার্থক্য আছ) তবে সবচেয়ে বৃহৎ প্রাণী নীলতিমি একটি ব্যাকটেরিয়াম(একবচন) থেকে প্রায় অসীমগুণ বড়।একটা উদাহরণ দিলেই বুঝবেন ব্যাকটেরিয়া কত ক্ষুদ্র।যেমন:আমাদের মাথার চুলের অগ্রভাগেই কেবল দেড় লাখেরও বেশি ব্যাকটেরিয়া রাখা সম্ভব।চুল তো নয় চুলের অগ্রভাগ।এখন আপনি বুঝতে পারছেন একটি ব্যাকটেরিয়াম কত বেশি ক্ষুদ্র।আর অতি ক্ষুদ্র জায়গায় কোটি কোটি ব্যাকটেরিয়া থাকতে পারে।এখন আপনাকে যদি বলি মানুষের সাথে একটি ব্যাক্টেরিয়ামের তুলনা করুন, তবে বুঝুন। ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন ব্যাকটেরিয়া মিলেও এই আকার গড়তে পারবে না।অর্থাৎ সব বড় প্রাণী তথা নীল তিমির তুলনায় ব্যাক্টেরিয়াম এর আকার প্রায় শুন্য।আর উল্টো করে বললে নীল তিমির আকার যেন ব্যাকটেরিয়ার সাথে তুলনায় অসীমই বটে।আর প্রাচীন দানব ডাইনোসরদের কথা না হয় বাদই দিলাম।তবে আপনি শুধু আকার কেন বরং একটি ব্যাক্টেরিয়াম আর নীল তিমির মধ্যে তাদের ভরের ও তুলনা করতে পারেন।সে ক্ষেত্রেও একই বিষয়ই খুঁজে পাবেন

এখন এসব উদাহরণ গুলো উপস্থাপন করার উদ্দেশ্য হলো মহাবিশ্বের বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই কেন এমন তুলনামূলক ভাবে শুন্য আর অসীমের সাথে তুলনীয় মান পাওয়া যায়।হোক সেটা মহাবিশ্বে শুন্যস্থানের রাজত্ব কিংবা হোক সেটা সামাজিক সম্পর্ক।তুলনীয় দুটি বিষয়ের একটি কেন শুন্যের কাছাকাছি।বিপরীতক্রমে অন্যটি যেন অসীমের সাথে তুলনীয়।আরও হাজার হাজার উদাহরণ দেওয়া যেতে পারে।

আপনি তুলনা করতে পারেন সবচেয়ে ক্ষুদ্র আর বৃহৎ ভর নিয়ে।


সবচেয়ে ক্ষুদ্র আর বৃহৎ বেগের মান ও ওই একই নিয়মেই শুন্য-অসীম বিধি যেন মেনে চলে।আরও আছে ক্ষুদ্রতম আর বৃহত্তম শক্তির মানের তুলনা।মহাবিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে বক্রতার অসীম মান(ব্লাকহোল)আর অন্য কোন অঞ্চলে শুন্যের কাছাকাছি বক্রতার মানের কথাও ভাবতে পারেন।চিন্তা করতে পারেন কেন মাত্র দুটি মৌলিক গ্যাসই (নাইট্রোজেন ও অক্সিজেন)বায়ুমন্ডলের ৯৯ শতাংশ দখল করে আছে।এখন আমি উপরে যতগুলো উদাহরণ আপনাদের সামনে তুলে ধরেছি তার সবকটার ই হয়তো সন্তোষজনক বৈজ্ঞানিক ব্যাখা দেওয়া যেতে পারে।

কিন্তু প্রশ্ন হলো কেন মহাবিশ্বে সবসময়ই এমন বিষয় লক্ষ্য করা যাবে ?


কেনো সব ক্ষেত্রেই শুন্য আর অসীমের কাছাকাছি মানের ব্যাবধান তৈরি হয়।"সবকিছু কেন গণিত আশ্রয়ী?"এটা একটা বিখ্যাত প্রশ্ন ছিল।আর এখনকার সেই দিকেরই একটা প্রশ্ন কেন তুলনীয় বিষয় গুলোতে এমন শুন্য অসীম মানের কাছাকাছি মানের একটা ব্যাবধান তৈরি হয়।

আমার এক বন্ধুর সাথে এ নিয়ে আলোচনা করতে রসিকতা করেই বলেছিলাম দেখ ভাই ক্লাসে আমার মতো খারাপ ছাত্ররা পরীক্ষায় শুন্যের কাছাকাছি মার্ক পায় আর তোর মতো বাহবা পাওয়া ছাত্ররা মোট মার্কের কাছাকাছি একটা মার্ক পায়।শুন্য-অসীম তত্ত্বটা এখানেও আমাদের ছেড়ে গেলো না।



শুন্য-অসীমে দুলছে বিশ্ব।”(যে নিয়ম জড়িয়ে আছে বাস্তব জীবনেও )

আরও বিভিন্ন বিষয়ের ক্ষেত্রে এই নিয়মটি লক্ষ্য করা যায়।বৃহৎ মানে ও ক্ষুদ্র মানে এর গানিতিক একটা হিসাব ও খুব তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে হচ্ছে।পরে এ নিয়ে আরও আলোচনা করব।




visit my you tube channel : https://www.youtube.com/channel/UC_Yb79Laa7gwjrKTkqCtxZg

৪টি মন্তব্য:

| Designed by Colorlib